মৌন বেলা
ইমেল নাঈম
পেরিয়ে যাচ্ছে মৌন বেলা। রকমারি আয়োজন। জমাটবদ্ধ কিছু শিহরণ। শীতকালীন অবকাশের পর নেমে আসে বৃষ্টি। উপচে পড়া গল্প, আর সারিবদ্ধ আনন্দের মাঝে গোপনে লুকোনো কিছু হরিত সকাল। মলিনতা ছুঁতে পারেনি আমাদের। সাতসকালের নাগরিক শীত। কোথাও তো থেমে যেতে হয়। শহর প্রাণহীন। শীতে কাবু হয়নি এখনো। এরই মধ্যে মিথলজির আবরণে আসবে নতুন কিছু উপাদান।
উড়ে যাচ্ছে সকল হিসাবনিকাশকে তুচ্ছ করে। নিষেধের বাধাকে এড়িয়ে দিয়ে, সামগ্রিক পরিস্থিতিকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে তফাৎ করে দিয়ে। অথচ পরিচয়ের প্রথম অধ্যায়ের শেষ পরিচ্ছেদটা অন্যরকম। মনকেমনিয়া সুরে ভিজে যায় গত শতাব্দীর সকল শোকসংগীত। অলস চার্চের গ্রেভ-ইয়ার্ডে কিছুটা নির্জনতা কেনা যায়। তবুও পরাজিত সাজতে হয় নতুন অধ্যায়ের পাঠের পূর্বে। জয় পরাজয়ের এই খেলা আপেক্ষিক। নিজেকে নিয়ে পেরিয়ে যায় ভাবনার মেঘ।
বিভ্রান্ত সময়ের পাড়ি দিই। আস্থার জায়গা নেই। নিজেকে খুঁজে যাই। ব্যস্ত সময়ের রুটিনে ঘড়ি জীবন। সময়ের কাঁটা বদলে যায়। চাওয়া পাওয়ার হিসেব বদলে যায়। মুহূর্তগুলো রঙিন হয়। ধ্রুপদী সংগীতের আয়োজনে বিমূর্ত কিছু শব্দের কাছে ছুটে চলি। নির্বাক চলচ্চিত্র। মূকাভিনয়ের শেষ পরিচ্ছেদে আটকে ফেলি জাগতিক জীবনের লাল নীল নকশায়। আর ভাবি, জীবনের রঙগুলো কেমন করে বদলে যাচ্ছে।
অজস্র গল্পের ভিড়ে ঠিক ঠাহর করতে পারিনা। সত্য-মিথ্যার কুণ্ডলী পাকায়। আর নিজেকে নিয়ে মুহূর্তগুলো উড়ে যায় ন্যাপথালিনের মতো। গল্পের বইয়ের ভাঁজে গচ্ছিত শিশু গোলাপটিও মলিন হয়, শুকিয়ে মর্মর হয়। প্রাপ্তির খাতায় ঋণ বাড়ে। নিজেকে নিয়ে গল্পের শেষটুকু লিখতে হয়। দূরত্বের নিরূপণে কিছু সময় থাকে একান্ত ব্যক্তিগত— যা শুধু নিজের সাথে নিজের কথোপকথন করে যায়।
ইমেল নাঈম
পেরিয়ে যাচ্ছে মৌন বেলা। রকমারি আয়োজন। জমাটবদ্ধ কিছু শিহরণ। শীতকালীন অবকাশের পর নেমে আসে বৃষ্টি। উপচে পড়া গল্প, আর সারিবদ্ধ আনন্দের মাঝে গোপনে লুকোনো কিছু হরিত সকাল। মলিনতা ছুঁতে পারেনি আমাদের। সাতসকালের নাগরিক শীত। কোথাও তো থেমে যেতে হয়। শহর প্রাণহীন। শীতে কাবু হয়নি এখনো। এরই মধ্যে মিথলজির আবরণে আসবে নতুন কিছু উপাদান।
উড়ে যাচ্ছে সকল হিসাবনিকাশকে তুচ্ছ করে। নিষেধের বাধাকে এড়িয়ে দিয়ে, সামগ্রিক পরিস্থিতিকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে তফাৎ করে দিয়ে। অথচ পরিচয়ের প্রথম অধ্যায়ের শেষ পরিচ্ছেদটা অন্যরকম। মনকেমনিয়া সুরে ভিজে যায় গত শতাব্দীর সকল শোকসংগীত। অলস চার্চের গ্রেভ-ইয়ার্ডে কিছুটা নির্জনতা কেনা যায়। তবুও পরাজিত সাজতে হয় নতুন অধ্যায়ের পাঠের পূর্বে। জয় পরাজয়ের এই খেলা আপেক্ষিক। নিজেকে নিয়ে পেরিয়ে যায় ভাবনার মেঘ।
বিভ্রান্ত সময়ের পাড়ি দিই। আস্থার জায়গা নেই। নিজেকে খুঁজে যাই। ব্যস্ত সময়ের রুটিনে ঘড়ি জীবন। সময়ের কাঁটা বদলে যায়। চাওয়া পাওয়ার হিসেব বদলে যায়। মুহূর্তগুলো রঙিন হয়। ধ্রুপদী সংগীতের আয়োজনে বিমূর্ত কিছু শব্দের কাছে ছুটে চলি। নির্বাক চলচ্চিত্র। মূকাভিনয়ের শেষ পরিচ্ছেদে আটকে ফেলি জাগতিক জীবনের লাল নীল নকশায়। আর ভাবি, জীবনের রঙগুলো কেমন করে বদলে যাচ্ছে।
অজস্র গল্পের ভিড়ে ঠিক ঠাহর করতে পারিনা। সত্য-মিথ্যার কুণ্ডলী পাকায়। আর নিজেকে নিয়ে মুহূর্তগুলো উড়ে যায় ন্যাপথালিনের মতো। গল্পের বইয়ের ভাঁজে গচ্ছিত শিশু গোলাপটিও মলিন হয়, শুকিয়ে মর্মর হয়। প্রাপ্তির খাতায় ঋণ বাড়ে। নিজেকে নিয়ে গল্পের শেষটুকু লিখতে হয়। দূরত্বের নিরূপণে কিছু সময় থাকে একান্ত ব্যক্তিগত— যা শুধু নিজের সাথে নিজের কথোপকথন করে যায়।
No comments:
Post a Comment